রাজনীতি

গাসিক এ কে হচ্ছেন আওয়ামী মেয়র প্রার্থী

  প্রতিনিধি ১১ এপ্রিল ২০২৩ , ১১:০৪:৪০

শেয়ার করুন

গাজীপুর সিটি করপোরেশনের এটি তৃতীয় নির্বাচন। ২০১৩ সালের প্রথম নির্বাচনে টঙ্গী পৌরসভার তিনবারের চেয়ারম্যান আজমত উল্লাহ খান বিএনপির আব্দুল মান্নানের কাছে পরাজিত হন।

সেবার মনোনয়ন চেয়েও না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলেন তরুণ নেতা জাহাঙ্গীর। তবে ভোটের আগে হঠাৎ তিনি অদৃশ্য হয়ে যান। তবে তার পক্ষের নেতা-কর্মীদের আজমত উল্লাহর পক্ষে নামতে দেখা যায়নি।

গাজীপুর সিটি করপোরেশনের এটি তৃতীয় নির্বাচন। ২০১৩ সালের প্রথম নির্বাচনে টঙ্গী পৌরসভার তিনবারের চেয়ারম্যান আজমত উল্লাহ খান বিএনপির আব্দুল মান্নানের কাছে বিপুল ভোটে পরাজিত হন।

মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর এবারও মনোনয়ন নিয়ে বেশ আশাবাদী।

তিনি সাংবাদিকদের বলেন, “নির্বাচনের সব ধরনের প্রস্তুতি আমার রয়েছে। আমার শতভাগ বিশ্বাস, নাগরিকদের প্রত্যাশা পূরণের জন্য দল আমাকে মনোনয়ন দেবে। প্রধানমন্ত্রীর দোয়া ও আশীর্বাদ আমার প্রতি রয়েছে। তাই আমার বিশ্বাস আমি এবারও দলীয় মনোনয়ন পাবো। সর্বোপরি দলীয় সব সিদ্ধান্ত আমি মাথা পেতে নেব।”

মেয়রের দায়িত্ব পালনের সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিও ক্লিপে জাহাঙ্গীরকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে ‘অবমাননাকর’ মন্তব্য দিতে দেখা যায়। এ সময় তিনি একাত্তরে শহীদের সংখ্যা নিয়েও সন্দেহ প্রকাশ করেন।

এ ঘটনার পর ২০২১ সালের ১৯ নভেম্বর তাকে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়। সাত দিন পর তাকে মেয়র পদ থেকেও বরখাস্ত করে সরকার। তখন জাহাঙ্গীর ও তার সমর্থকরা অনেকটাই কোণঠাসা হয়ে পড়েন।

যদিও ক্ষমতাসীন দল গত ২১ জানুয়ারি তার জন্য ‘ক্ষমা’ ঘোষণা করে। এরপর আবার চাঙ্গা হতে শুরু করেন জাহাঙ্গীর ও তার অনুসারীরা। মেয়র হওয়ার আগে জাহাঙ্গীর গাজীপুর সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন।

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন কে পাচ্ছেন, এ নিয়ে কৌতূহলের পাশাপাশি তৃণমূলে মাতামাতিও চলছে। নৌকার সমর্থকরাও জানার আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষায় আছেন, তাদের প্রার্থী হবেন কে?

রাজধানীর পাশের এই সিটি করপোরেশনে নৌকা মার্কার প্রত্যাশী শক্তিশালী একাধিক নেতা মনোনয়ন পাওয়া নিয়ে আশাবাদী হলেও জেলা বা মহানগর আওয়ামী লীগের কেউ এ নিয়ে এখনই মুখ খুলতে রাজি না।

তারা বলছেন, আগামী ১৮ এপ্রিল দলের স্থানীয় সরকার মনোয়ন বোর্ডেই প্রার্থী ঠিক হবে।

বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের পর দলে ফিরে আসা সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম যেমন ভোটের মাঠে নেমেছেন, প্রত্যাশায় রয়েছেন আবার পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যান প্রবীণ নেতা আজমত উল্লাহ খান। জাহাঙ্গীর মেয়র পদ হারানোর পর সেই দায়িত্ব চালিয়ে যাওয়া আসাদুর রহমান কিরণ আশায় বুক বেঁধেছেন।

এর পাশাপাশি আকস্মিক মনোনয়নের দৌড়ে নেমে কৌতূহলের জন্ম দিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেলের চাচা গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান মতি।

রাজনৈতিক কর্মী ও ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে ধারণা পাওয়া গেছে, মনোনয়ন নিয়ে এতটা আগ্রহের মূল কারণ হচ্ছে, বিএনপির দলীয়ভাবে নির্বাচনে না আসার ঘোষণা।

তাদের অভিমত, ধানের শীষ যদি এখানে নির্বাচনে না আসে তাহলে নৌকা যার হাতে থাকবে, তিনি অনেক সুবিধা পাবেন। আর যদি নৌকার বিরুদ্ধে দলেরই কেউ ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী হয়, তাতেও ভোটের মাঠ জমে উঠবে।

গাজীপুরে দুজন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী রয়েছেন। মন্ত্রিসভার জ্যেষ্ঠ সদস্য আ ক ম মোজাম্মেল হক এই জেলারই এমপি। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সিমিন হোসেন রিমি জেলার একটি আসনের সংসদ সদস্য। মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকিও এখানকার সংসদ সদস্য।

গাজীপুরের রাজনীতিতে স্থানীয় ও জাতীয় নেতাদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ বলয় সব সময়ই দৃশ্যমান। সেই দ্বন্দ্বের কারণেই ১০ বছর আগে আজমত উল্লাহকে হারতে হয়েছিল বলে কর্মীদের ভাষ্য।

এবার সেরকমই হবে কি না- আগে থেকে বলা কঠিন। আর তা নিয়ে কেউ মুখ খুলতেও চান না।

প্রায় ১২ লাখ ভোটারের এ সিটি করপোরেশনে আগামী ২৫ মে ভোটগ্রহণ হবে। প্রার্থীরা ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত মনোনয়ন ফরম জমা দিতে পারবেন। মনোনয়নপত্র বাছাই হবে ৩০ এপ্রিল এবং প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৮ মে। পরদিন ৯ মে প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে।

এরই মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনয়ন ফরম বিতরণ শুরু করেছে। মঙ্গলবার পর্যন্ত মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লাহ খান, বরখাস্ত মেয়র জাহাঙ্গীর আলম, ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরণ এবং মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক কামরুল আহসান সরকার রাসেল মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন।

এর বাইরে সাবেক সংসদ সদস্য আহসান উল্লাহ মাস্টারের ভাই মতিউর রহমান মতি, মহানগর যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম, ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের সদস্য মেজবাহ উদ্দিন সরকার, মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী ইলিয়াস আহম্মদ, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সাবেক সদস্য ও ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আব্দুল্লাহ আলমামুন মণ্ডল দলীয় ফরম সংগ্রহ করেছেন।

জাহাঙ্গীরের অনুসারী একাধিক কাউন্সিলর বলেছেন তার ‘নিজস্ব ভোট ব্যাংক’ থাকার কথা। এর প্রমাণ হিসাবে তারা দেখাচ্ছেন তাকে মেয়র পদে ফেরাতে সিটি করপোরেশনের ৬১ জন কাউন্সিলরের আবেদন। মনোনয়ন না পেয়ে জাহাঙ্গীর স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেও সেই ‘ভোট ব্যাংক’ কাজে লাগাতে পারবেন।

গাজীপুর সিটি করপোরেশনের এটি তৃতীয় নির্বাচন। ২০১৩ সালের প্রথম নির্বাচনে টঙ্গী পৌরসভার তিনবারের চেয়ারম্যান আজমত উল্লাহ খান বিএনপির আব্দুল মান্নানের কাছে পরাজিত হন।

সেবার মনোনয়ন চেয়েও না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলেন তরুণ নেতা জাহাঙ্গীর। তবে ভোটের আগে হঠাৎ তিনি অদৃশ্য হয়ে যান। তবে তার পক্ষের নেতা-কর্মীদের আজমত উল্লাহর পক্ষে নামতে দেখা যায়নি।

২০১৮ সালে আওয়ামী লীগ জাহাঙ্গীরকেই নৌকার কাণ্ডারি হিসেবে বেছে নেয়। তিনি বিএনপির হাসান উদ্দিন সরকারকে হারিয়ে মেয়র পদে বসেন। কিন্তু তিনি মেয়াদ শেষের আগেই দল ও পদ থেকে বহিষ্কার হন। এরপর ভারপ্রাপ্ত মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন আসাদুর রহমান কিরণ।

মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর এবারও মনোনয়ন নিয়ে বেশ আশাবাদী।

তিনি সাংবাদিকদের বলেন, “নির্বাচনের সব ধরনের প্রস্তুতি আমার রয়েছে। আমার শতভাগ বিশ্বাস, নাগরিকদের প্রত্যাশা পূরণের জন্য দল আমাকে মনোনয়ন দেবে। প্রধানমন্ত্রীর দোয়া ও আশীর্বাদ আমার প্রতি রয়েছে। তাই আমার বিশ্বাস আমি এবারও দলীয় মনোনয়ন পাবো। সর্বোপরি দলীয় সব সিদ্ধান্ত আমি মাথা পেতে নেব।”

মেয়রের দায়িত্ব পালনের সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিও ক্লিপে জাহাঙ্গীরকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে ‘অবমাননাকর’ মন্তব্য দিতে দেখা যায়। এ সময় তিনি একাত্তরে শহীদের সংখ্যা নিয়েও সন্দেহ প্রকাশ করেন।

এ ঘটনার পর ২০২১ সালের ১৯ নভেম্বর তাকে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়। সাত দিন পর তাকে মেয়র পদ থেকেও বরখাস্ত করে সরকার। তখন জাহাঙ্গীর ও তার সমর্থকরা অনেকটাই কোণঠাসা হয়ে পড়েন।

যদিও ক্ষমতাসীন দল গত ২১ জানুয়ারি তার জন্য ‘ক্ষমা’ ঘোষণা করে। এরপর আবার চাঙ্গা হতে শুরু করেন জাহাঙ্গীর ও তার অনুসারীরা। মেয়র হওয়ার আগে জাহাঙ্গীর গাজীপুর সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে মহানগর আওয়ামী লীগের এক নেতা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “জাহাঙ্গীর শক্তিশালী সংগঠক। কাজও করেছেন। কিন্তু জেলার প্রভাবশালী নেতাদের সঙ্গে তার রাজনৈতিক দূরত্ব এখন আর কোনো অজানা বিষয় নয়। এটা সবাই জানে। হয়ত কেউ প্রকাশ্যে বলে না।”

সিটি করপোরেশনের ৩৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মশিউর রহমান মুকুল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “জাহাঙ্গীর মনোনয়ন পেলে এবারও তার জয়ের সম্ভাবনা আছে বলে আমার মনে হয়। দলের বাইরেও তার লোক আছে। মনোনয়ন না পেয়ে যদি তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হন তাহলেও অবাক হব না। তিনি জয়ীও হতে পারেন বলে আমার ধারণা।”

১৮ বছর টঙ্গী পৌরসভার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করা আজমত উল্লাহ এবং মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী মোজাম্মেল হক, প্রবীণ এই দুই নেতাই বেশ ঘনিষ্ঠ। দুজনকে সরকারি ও দলীয় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে একসঙ্গে দেখা যায়।

সাড়ে চার দশক ধরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির মাঠে থাকা আজমত উল্লাহ বলেন, “দল আমাকে মেয়র পদে নমিনেশন দেবে বলে আমি বিশ্বাস করি। আমার অভিজ্ঞতার মূল্যায়ন করতেই দল আমাকে মনোনয়ন দেবে বলে মনে করি। এ ব্যাপারে আমি শতভাগ আশাবাদী।”

এর আগে দলের জাহাঙ্গীরকে প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে দেখার প্রেক্ষাপটে তিনি বলেন, “দল যাকে নমিনেশন দেবে, তাকে মেনে নেওয়ার মানসিকতা সবার থাকতে হবে। তা না হলে আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্রের ৪৭ ধারার বিধানটি কার্যকর হবে বলে আমি বিশ্বাস করি। আমি মনে করি, দলের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অংশ নেবেন না।”

মহানগর আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা জানান, আগে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আজমত উল্লাহ খান ও প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেলকে একসঙ্গে দেখা যেত। কিন্তু এবার মেয়র পদে প্রতিমন্ত্রীর চাচা মতিউর রহমান মতি মনোনয়ন ফরম তোলার পর অনেকে নানা কথা বলছেন। যদিও আজমত উল্লাহ ও মতির বাড়ি খুব কাছাকাছি।

প্রায় ১২ লাখ ভোটারের এ সিটি করপোরেশনে আগামী ২৫ মে ভোটগ্রহণ হবে। প্রার্থীরা ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত মনোনয়ন ফরম জমা দিতে পারবেন। মনোনয়নপত্র বাছাই হবে ৩০ এপ্রিল এবং প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৮ মে। পরদিন ৯ মে প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে।

আওয়ামী লীগ মনোনয়ন ফরম বিতরণ শুরু করার পর মঙ্গলবার পর্যন্ত মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লাহ খান, বরখাস্ত মেয়র জাহাঙ্গীর আলম, ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরণ এবং মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক কামরুল আহসান সরকার রাসেল মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন।
আসাদুর রহমান কিরণ গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগ এর সহ-সভাপতি তিনি একজন জনপ্রিয় কাউন্সিলর।দীর্ঘ দিন সফলতার সহিত তার দায়িত্ব পালনে সততার সহিত কাজ করেছেন।
পর পর দুইবার গাজীপুর মহানগর এর ভারপ্রাপ্ত মেয়র হিসেবে তিনি গাজীপুরবাসীর কাছে বিশেষ পরিচিত।তিনি বলেন, “আমাকে আওয়ামী লীগ যখন যে দায়িত্ব দিয়েছে, তা যথাযথভাবে পালন করেছি। তাই আমাকে নির্বাচিত মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালনের সুযোগ দিলে আমি আরও ভালোভাবে এলাকার উন্নয়নে কাজ করতে পারব। আমি সব সময় দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে চলেছি। ভবিষ্যতেও মেনে চলব।”

এদিকে গাজীপুর মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক কামরুল আহসান সরকার রাসেল মনোনয়নের ব্যাপারে ‘শতভাগ আশাবাদী’।রাসেল যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক নির্বাহী সদস্য, ভাওয়াল বদরে আলম সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগ কমিটির সাবেক সভাপতি, কলেজ ছাত্র সংসদের এজিএস ও ক্রীড়া সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

এরই মধ্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ তাদের মেয়র প্রার্থী হিসেবে দলের যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান এবং জাতীয় পার্টি মহানগর কমিটির সভাপতি সাবেক সচিব এম এম নিয়াজ উদ্দিনের নাম ঘোষণা করেছে।


শেয়ার করুন

আরও খবর

Sponsered content