অর্থনীতি

বাংলাদেশ রিজার্ভ এর উন্নতি

  প্রতিনিধি ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ , ১:৫৪:২৩

শেয়ার করুন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নানামুখী তৎপরতার পর দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ছে। ১৯ বিলিয়ন ডলারের ঘরে নেমে যাওয়া রিজার্ভ এখন ২১ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ), এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) ঋণসহ গত দুই সপ্তাহে রিজার্ভে যোগ হয়েছে ২২৭ কোটি মার্কিন ডলার।বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত গ্রস রিজার্ভ ২৬ দশমিক ৮২ বিলিয়ন ডলার। আর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের শর্তানুযায়ী বিপিএম-৬ ম্যানুয়াল অনুযায়ী গ্রস রিজার্ভ ২১ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন ডলার। এক সপ্তাহ আগে অর্থাৎ ২০ ডিসেম্বর ছিল (বিপিএম৬) ২০ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার। তার আগের সপ্তাহে অর্থাৎ ১৩ ডিসেম্বর রিজার্ভ ছিল ১৯ দশমিক ১৬ বিলিয়ন ডলার।

বলা হচ্ছে, আমদানি নিয়ন্ত্রণ, ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠানো উৎসাহিত করতে নানামুখী কার্যক্রম, রফতানি আয়ের প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল থেকে দ্রুত ঋণের অর্থ ছাড় এবং সর্বোপরি গৃহীত উদ্যোগের ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সামনের দিকে হাঁটা শুরু করেছে। এতে করে অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ এই সূচকটি শক্তিশালী হওয়ার বার্তা দিচ্ছে।বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত গ্রস রিজার্ভ ২৬ দশমিক ৮২ বিলিয়ন ডলার। আর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের শর্তানুযায়ী বিপিএম-৬ ম্যানুয়াল অনুযায়ী গ্রস রিজার্ভ ২১ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন ডলার। এক সপ্তাহ আগে অর্থাৎ ২০ ডিসেম্বর ছিল (বিপিএম৬) ২০ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার। তার আগের সপ্তাহে অর্থাৎ ১৩ ডিসেম্বর রিজার্ভ ছিল ১৯ দশমিক ১৬ বিলিয়ন ডলার।

বলা হচ্ছে, আমদানি নিয়ন্ত্রণ, ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠানো উৎসাহিত করতে নানামুখী কার্যক্রম, রফতানি আয়ের প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল থেকে দ্রুত ঋণের অর্থ ছাড় এবং সর্বোপরি গৃহীত উদ্যোগের ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সামনের দিকে হাঁটা শুরু করেছে। এতে করে অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ এই সূচকটি শক্তিশালী হওয়ার বার্তা দিচ্ছে।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র মেজবাউল হক বলেন, রিজার্ভ বাড়াতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বেশকিছু উদ্যোগ নিয়েছে। এর ফলে সুফল আসতে শুরু করেছে। কোনো ব্যাংকের যদিও বৈদেশিক মুদ্রায় নিট ওপেন পজিশনে সারপ্লাস অবস্থায় থাকে, তখন তারা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে ডলার বিক্রি করতে পারে।

উল্লেখ্য, গত ১২ ডিসেম্বর আইএমএফ ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির ৬৮৯ দশমিক ৮৯ মিলিয়ন ডলার অনুমোদন করে। এর দুই দিন পর ১৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে এ ডলার যোগ হয়। একই দিনে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের ঋণের ৪০০ মিলিয়ন ডলার বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে জমা হয়। অন্যান্য উৎস থেকেও আরও রিজার্ভ জমা হয়।


শেয়ার করুন

আরও খবর

Sponsered content