প্রতিনিধি ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ , ২:২০:৩৭
শিশুর আর্তনাদে কাঁদছে আকাশ বাতাস। আতঙ্কিত যে শিশু মায়ের বুকে আশ্রয় খুঁজে ঘুমের দেশে হারিয়ে গিয়েছিল, ভোরে সে লাশ। থেঁতলে গেছে তার শরীর। তেমনি মায়ের কোলে শুয়ে আছে। সবাই নিথর। পরিবারের কেউ বেঁচে নেই ইসরাইলি নৃশংসতার থাবায়।
জাতিসংঘের এ কর্মকর্তা আরও বলেছেন, “এই যুদ্ধের আগে জাতিসংঘ নিজেদের পর্যবেক্ষণে জানিয়েছিল, গাজার ৫ লাখ শিশুর মানসিক সহায়তা প্রয়োজন। আজ আমরা বলছি, গাজার সব শিশুর এই সহায়তা প্রয়োজন। বর্তমানে এই উপত্যকায় ১০ লাখেরও বেশি শিশু রয়েছে।”
ফিলিস্তিনভিত্তিক জাতিসংঘের এই সংস্থার কর্মকর্তা জোনাথান ক্রিকস আরও একটি ভয়াবহ তথ্য সামনে নিয়ে এসেছেন। তিনি জানিয়েছেন, গত চার মাসের যুদ্ধে গাজার প্রায় ১৭ হাজার শিশু তাদের পরিবারের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। অর্থাৎ তারা তাদের পরিবারের সদস্যদের খুঁজে পাচ্ছে না অথবা তাদের পরিবারের সব সদস্য নিহত হয়েছেন।
মনে হচ্ছে পটে আকাঁ ছবি তাই না?
ছবি টা কোনো শিল্পীর আকাঁ নয়।
এই তীব্র শীতে আমাদের দুনিয়ারই আরেক প্রান্তে থাকা আরেক নগরী গা’জার ছবি এটি।
রাতে ঘুমাতে গেলে আমরা আমাদের বাচ্চাদের গায়ে আরেকটা কম্বল তুলে দেই।
জানালার গ্লাসটা ঠিক মতো আটকানো আছে নাকি দুইবার উঠে গিয়ে চেক করি।
বাচ্চার গায়ে যেন একটু কুয়াশা না লাগে।
আচ্ছা এই ঠান্ডায়, তীব্র শীতের বৃষ্টিতে এই শিশু গুলোর কেমন লাগছে?
ওদের কি এই কাদামাটির ভেজা বিছানায় থাকার কথা ছিল?
এই পৃথিবী যেন নীরব দর্শক!
প্রচন্ড শক্ত একটা মন নিয়ে সবাই মিলে একখানা হৃদয়বিদারক ক্রমশ চলন্ত সিনেমা দেখছি।
(ইব্রাহীম ভূঁইয়া)