বাংলাদেশে বসবাসকারী ভারতীয় নাগরিক ও সে দেশের সংখ্যালঘু মানুষের জীবন ও সম্পত্তি রক্ষা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ভারত সরকার একটি বিশেষ কমিটি গঠন করেছে। বাংলাদেশ-ভারত আন্তর্জাতিক সীমান্তের বর্তমান পরিস্থিতির ওপর ওই কমিটি ২৪ ঘণ্টা নজর রাখবে।
‘এই কমিটি বাংলাদেশে তাদের কাউন্টারপার্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগের চ্যানেলগুলো উন্মুক্ত রাখবে, যাতে সেখানে বসবাসকারী ভারতীয় নাগরিক, হিন্দু এবং অন্য সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা যায়।’
বিএসএফের ইস্টার্ন কমান্ডের এডিজি (অতিরিক্ত মহাপরিচালক) এই কমিটির প্রধান হবেন বলেও জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
গতকাল ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যখন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার জন্য ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন, তখনও হিন্দুদের নিরাপত্তা বিধানের বিষয়টি উল্লেখ করেছিলেন।
ড. ইউনূসকে শুভেচ্ছা জানানোর পর নরেন্দ্র মোদি লেখেন, ‘আমরা আশা করি, (বাংলাদেশের) পরিস্থিতি দ্রুত স্বাভাবিক হয়ে উঠবে এবং হিন্দু ও অন্য ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।’
এর আগে, মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) পার্লামেন্টে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করও বলেছিলেন, বাংলাদেশের বহু জায়গায় হিন্দু ও অন্য সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা হচ্ছে, তাদের ঘরবাড়ি-দোকানপাট-ব্যবসা ও মন্দির আক্রান্ত হচ্ছে বলেও তারা খবর পাচ্ছেন।
সম্পাদকঃ মাহবুবা আক্তার। অফিসঃ ৭৫ ই-ব্রডওয়ে,নিউইয়র্ক এনওয়াই ১০০০২।ফোন:+৮৮০১৭১২৯০৩৪০১ ই- মেইলঃ dailyhaquekotha@gmail.com
প্রকাশিত সংবাদপত্রের অংশ