প্রতিনিধি ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ , ৩:৪৪:৪৭
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, বিগত সময়ে বিএনপির দুঃসময়ে তৃণমূল নেতাকর্মীরা দলের পক্ষে থেকে সকল ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করেছে। এক এগারোর সময় ষড়যন্ত্র হয়েছিল বাংলাদেশের বিরুদ্ধে। ষড়যন্ত্র ছিল বিএনপির বিরুদ্ধে. সে সময় তারা বিএনপিকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল। কিন্তু তৃণমূল নেতাকর্মীদের কারণে তা সম্ভব হয়নি। তৃণমূলের নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধ থেকে সেসময় সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করেছেন। তৃণমূল নেতাকর্মীরা হলেন বিএনপির প্রাণ।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, বিগত সময়ে বিএনপির দুঃসময়ে তৃণমূল নেতাকর্মীরা দলের পক্ষে থেকে সকল ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করেছে। এক এগারোর সময় ষড়যন্ত্র হয়েছিল বাংলাদেশের বিরুদ্ধে। ষড়যন্ত্র ছিল বিএনপির বিরুদ্ধে. সে সময় তারা বিএনপিকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল। কিন্তু তৃণমূল নেতাকর্মীদের কারণে তা সম্ভব হয়নি। তৃণমূলের নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধ থেকে সেসময় সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করেছেন। তৃণমূল নেতাকর্মীরা হলেন বিএনপির প্রাণ।
দেশের বিভিন্ন বিভাগের প্রতিটি সাংগঠনিক জেলার তৃণমূল নেতাকর্মীর সঙ্গে মতবিনিময় সভায় অংশ হিসেবে বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিকেলে শেষ দিনে ঢাকা বিভাগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
নরসিংদী শিশু একাডেমিতে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় জেলার বিভিন্ন উপজেলার বিএনপিসহ তাদের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, সিনিয়র সহ-সভাপতি, সিনিয়র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদকরা ভার্চুয়াল সভায় অংশ নেন।
তারেক রহমান বলেন, গত ৫ আগস্টের পর এদেশের চিন্তা-চেতনায় পরিবর্তন এসেছে। জনগণ হচ্ছে বিএনপির শক্তির উৎস। আমরা বিএনপির নেতাকর্মী যদি এ কথাটা বিশ্বাস করে থাকি তাহলে এদেশের জনগণের চিন্তা-চেতনা কথা মাথায় নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। বিএনপির নেতাকর্মীদের আগে দেশের জনগণের আস্থা অর্জন করতে হবে। জনগণের বিশ্বাস অর্জন করতে হবে। জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জনের মধ্য দিয়ে বিএনপির ভবিষ্যৎ লুকায়িত।
তিনি আরও বলেন, স্বৈরাচার হাসিনার পতনের পর একটি নতুন খেলা শুরু হয়েছে, তা হলো সংখ্যালঘু সম্প্রাদায়ের ওপর নির্যাতনের খেলা। আমাদের সবাইকে এই সংখ্যালঘু সম্প্রাদায়ের ওপর নির্যাতনের খেলা প্রতিহত করতে হবে। আমাদের সবার পরিচয় আমরা বাংলাদেশি।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ফলে স্বৈরাচার হাসিনার পতন হয়েছে। আন্দোলনের কারণে হাসিনা পালিয়ে গেছেন। তারা সমাজের কাছে ঘৃণিত হয়েছে। আমাদের আগামীর কর্মকাণ্ডে আমরা যেন আওয়ামী লীগের মতো ঘৃণিত না হই। রাজনীতিতে শূন্যস্থান থাকে না। আওয়ামী লীগের শূন্যস্থান কোনো এক অদৃশ্য শক্তি কর্তৃক পূরণের চেষ্টা চলছে। জনগণের প্রত্যাশার সঙ্গে মিল রেখে আমাদের কাজ করতে হবে। কারণ এ দেশের জনগণ বিশ্বাস করে তাদের প্রত্যাশা পূরণে বিএনপিই উপযুক্ত।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ড. আব্দুল মঈন খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নরসিংদী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক খায়রুল কবির খোকন, যুগ্ম আহ্বায়ক সরদার শাখাওয়াত হোসেন বকুল, তোফাজ্জাল হোসেন মাস্টার, এম এ জলিল, অ্যাডভোকেট আব্দুল বাসেত, সদস্য সচিব মন্জুর এলাহী, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক জযনাল আবেদীন, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক ও জেলা বিএনপির সদস্য আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল, ফাইজুল ইসলাম প্রমুখ।