প্রতিনিধি ২৪ মার্চ ২০২৫ , ৬:৫৮:১৩
সুনামগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি:
আব্দুল জলিল সুনামগঞ্জ ১ আসন অন্তর্ভুক্ত ধর্মপাশা থানাধীন মুক্তারপুর গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন।পিতা মো: লেবু মিয়া মাতা মোছা:ফুলবানু নেছা।
তিনি ইটালী প্রবাসী।বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির অন্যতম অন-লাইন মিডিয়া ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন জিয়া সাইবার ফোর্স ইটালী শাখার আহবায়ক।
আব্দুল জলিল সুনামগঞ্জ ১ আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের হয়ে জনগণের সেবক হিসেবে সুনামগঞ্জবাসীর সেবা করতে চান।সুনামগঞ্জ-১ আসনটি সুনামগঞ্জ জেলার ধর্মপাশা উপজেলা, মধ্যনগর উপজেলা, তাহিরপুর উপজেলা ও জামালগঞ্জ উপজেলা নিয়ে গঠিত।
উক্ত আসনে ডিসেম্বর ২০২৩ইং সালের হিসেব অনুযায়ী মোট ভোটার সংখ্যা ৪,৬২,৭৬০ পুরুষ ভোটার:২,৩৫,০১০,নারী ভোটার: ২,২৭,৭৪৫,হিজড়া ভোটার: ৫ রয়েছে।
আব্দুল জলিল সাহেবের সাথে আলাপচারিতায় বলেন,আমি ভোগের জন্যে রাজনীতি করি না, রাজনীতি করি সাধারণ মানুষের ও সুনামগঞ্জের উন্নয়নের জন্য, তাদের সুখ দুঃখের সাথী হওয়ার জন্য। আমি সাধারণ মানুষের খেদমত করতে চাই, সাধারণ মানুষের ভালোবাসা নিয়ে আগামী দিনগুলোতে চলতে চাই।সুনামগঞ্জ ১ আসনের আগামী জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ইটালী প্রবাসী আবদুল জলিল।
আব্দুল জলিল আরও বলেন, দেশে এসে সাধারণ মানুষের সেবায় বাকি জীবন নিজেকে নিয়োজিত রাখতে চাই। তিনি আরো বলেন আমি চাইনা আমার দ্বারা একজন সাধারন কর্মী ও সাধারণ মানুষ কষ্ট পাক। আমি চাই সাধারণ মানুষগুলো যেন আমার কাছে এসে তাদের দুঃখ কষ্টগুলো ভাগাভাগি করতে পারে। সাধারণ মানুষের জন্য কিছু করতে পারলেই আমি বেশি তৃপ্তি পাই। আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো জানান দল আমাকে কি দিল আর আমি কি পেলাম সেটা বড় বিষয় না,আমি বিএনপির ও জনগণের জন্য কি করতে পারবো সেটাই সবচেয়ে বড় কথা। আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন সাধারণ মানুষ ও আমার দলের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ যদি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুনামগঞ্জ ১ আসন থেকে আমাকে মনোনয়ন দেন তাহলে আমার প্রথম কাজ হবে এলাকার সাধারণ মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন করে একটি সুখী সমৃদ্ধ আধুনিক বাংলাদেশ গঠনে কাজ করা এবং এই সুনামগঞ্জ ১ আসন কে একটি আধুনিক বিশ্বের মধ্যে রোল মডেল তৈরি করা। আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন আমি যেন সারাটি জীবন জনগণের খেদমত করতে পারি।
তিনি আরও বলেন আমাকে যদি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ সুনামগঞ্জ ১ আসনের সাধারণ মানুষের খেদমত করার সুযোগ দেন তাহলে সুনামগঞ্জকে সন্ত্রাস চাঁদাবাজ ও মাদকমুক্ত করব। আমি চাই অত্র অঞ্চলের মানুষ যেন তাদের ন্যায্য অধিকার সঠিকভাবে পায় এবং সাধারণ মানুষ যেন শান্তিতে দু’বেলায় এক মুঠো ভাত খেতে পারেন সেই চেষ্টাই করবো ইনশাল্লাহ।
ইতিমধ্যে জনাব আব্দুল জলিল সুনামগঞ্জবাসীর সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখার উদ্দেশ্য বিভিন্ন মানবকল্যাণ মূলক কাজে নিজেকে জড়িত করেছেন।
বণ্যা কবলিত মানুষের পাশে দাড়িছেন।বণ্যা পরবর্তীতে
বসতভিটা ও ঘর মেরামতের জন্য টিন দিয়ে সহযোগিতা করেছেন।
অসুস্থ অসহায় মানুষের উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা করেছেন।এতিম ও দুঃস্থদের পাশে দাঁড়িয়েছেন।
যুব সমাজে পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধূলায় মনোনিবেশ করতে বিভিন্ন ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছেন।এতে মাদকের করাল গ্রাস থেকে যুব সমাজকে দূরে রাখা সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।
এছাড়াও পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি গল্প উপন্যাস ও বিজ্ঞান বিষয়ক বই পড়ে জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে মাদকের বিরুদ্ধে লড়াইকে এগিয়ে নিতে চান তিনি।
মানবসেবা আরও সুষ্ঠু ও সঠিক ভাবে পরিচালনা করার উদ্দেশ্যে জনাব আব্দুল জলিল ফাউন্ডেশন নামে একটি সামাজিক ও সেবামূলক প্রতিষ্ঠান গঠন করেছেন। যা অসহায় ও দুস্থ মানুষের সহায়তায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এই প্রতিষ্ঠান দরিদ্র ও অসহায় জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের জীবনমান উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে।
ফাউন্ডেশনটি মসজিদ ও মাদ্রাসার উন্নয়নে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করে, যাতে ধর্মীয় শিক্ষা ও উপাসনাস্থলগুলো সঠিকভাবে পরিচালিত হতে পারে। এছাড়াও, বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে অবদান রেখে সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
আব্দুল জলিল ফাউন্ডেশন মানবকল্যাণে নিবেদিত একটি প্রতিষ্ঠান, যার লক্ষ্য অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের জন্য একটি সুন্দর ও মানবিক সমাজ গড়ে তোলা।
জনাব আব্দুল জলিল সুনামগঞ্জ বাসীর উদ্দেশ্যে বলেন আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন।আমি যেনো আপনাদের সেবক হয়ে পাশে থাকতে পারি।
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ, খালেদা জিয়া জিন্দাবাদ,তারুণ্যের অহংকার তারেক রহমান জিন্দাবাদ, শহীদ জিয়া অমর হোক।
প্রতিষ্ঠাতাঃ জনাব আব্দুল জলিল (ইতালি প্রবাসী)