প্রতিনিধি ১২ মার্চ ২০২৫ , ৬:৪৮:২৪
এই বয়সে একটু আকটু রক্ত গরম সবারই স্বৈরাচার মুক্ত স্বাধীনতা পেয়েছি।
একজন প্রতিবাদ কারী ছাত্রনেতার হাতে যেভাবে হাত কড়া পরানো হয়েছে যা কোন স্বৈরাচারের হাতেও পরানো হয়না।
তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই। এইসব ভুলগুলো এলাকার মুরুব্বিরা সব সময় সহজেই সমাধান করে দেয়।
ছেলেটা হয়ত কথা বলার বচন এবং ভঙ্গিমা খারাপ ছিলো কিন্তু এই আচরণের আগে তাদের সাথে ঘটে গেছে অনেক বড় অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা যা দেরিতে হলেও জানতে পেরেছি।
ঝামেলা সূচনা হয়েছে ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদকের সাথে গাড়ি ওভারটেকিং নিয়ে।
প্রাইভেটকার এবং হুন্ডা একসাথে একটা টলিকে ওভারটেকিং করার সময় হুন্ডায় থাকা ইউনিয়ন ছাত্রদল সেক্রেটারি হুন্ডাসহ রাস্তার পাশে পড়ে গিয়ে আঘাত পায়।
প্রাইভেট কার গাড়িটি না থামিয়ে যখন স্থানীয় বাজার গৃদকালিন্দিয়া পৌঁছায় তখন পিছন থেকে হুন্ডায় থাকা ওরা গাড়ীর গতিরোধ করে তখনই ঝামেলা শুরু হয়।
ঐ সময় কাবির ঘটনা স্থলে আসলে গাড়ির লোকজনের সাথে কথা কাটাকাটি হয় এক পর্যায়ে হয়ত হাতাহাতিও হয়।
গাড়ীর লোকজন গাড়ী রেখে থানায় এসে অভিযোগ দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে কাবিরকে গ্রেফতার করতে যায়।
কাবির থানায় যেতে না চাইলে পুলিশ ফোর্স কোন প্রকার তদন্ত ছাড়াই থানায় নেওয়ার চেষ্টা করে এবং ওসির সাথে যোগাযোগ করে কাবিরকে অপরাধী বানানোর চেষ্টা করে।
এভাবেই ঝামেলা শুরু হয়ে এক পর্যায়ে এলাকার মুরুব্বিরা সমাধানও করে ফেলে কিন্তু তার আগেই সোস্যাল মিডিয়ায় নিউজ ভাইরাল হয়ে কাবির অপরাধী হয়ে যায়।
দল তাকে ততক্ষনাত শাস্তি সরূপ বহিষ্কারও করে