প্রতিনিধি ১৪ জুন ২০২৫ , ৬:৪১:১৩

নিজস্ব প্রতিবেদক:
১২ বছর বয়সী সামিয়া আক্তার একটি নিষ্পাপ মুখ, যার ভবিষ্যৎ আজ বিপদের মুখে। জন্ম থেকে তার হৃদয়ে রয়েছে ছিদ্র, সঙ্গে ব্লাভের সমস্যাও। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, এই ছোট্ট শিশুটির জীবন বাঁচাতে জরুরি অস্ত্রোপচার প্রয়োজন, যার জন্য প্রয়োজন প্রায় তিন থেকে চার লাখ টাকা। কিন্তু অর্থই যেন আজ সবচেয়ে বড় বাধা।
সামিয়ার বাবা একজন গার্মেন্টস কর্মী, সামান্য আয়ে চলে তাদের পাঁচ সদস্যের পরিবার। মা গৃহিণী, সংসারে আরও দুটি সন্তান। অভাবের সংসারে প্রতিদিনের খরচই যেখানে সংগ্রামের, সেখানে মেয়ের এত বড় চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করা একেবারেই অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে।
চিকিৎসকরা ২০১৯ সালেই অস্ত্রোপচারের পরামর্শ দিয়েছিলেন। কিন্তু অর্থাভাবে তা করা সম্ভব হয়নি। সময়ের সঙ্গে পরিস্থিতি আরও সংকটময় হয়ে উঠেছে। এখন আর সময় নেই, দ্রুত অপারেশন না হলে সামিয়ার জীবন ঝুঁকির মুখে পড়বে।
সামিয়ার মা-বাবা এখন আশায় বুক বেঁধে সমাজের সহানুভূতিশীল, হৃদয়বান মানুষদের দিকে তাকিয়ে আছেন। তারা অনুরোধ জানিয়েছেন, একটু সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলে হয়তো ফিরে পেতে পারেন তাদের মেয়েকে। আমাদের অল্প কিছু সহানুভূতি ও সাহায্য আল্লাহর রহমতে ফিরিয়ে দিতে পারে একটি মায়ের মুখের হাসি, একটি শিশুর ভবিষ্যৎ।
আসুন, আমরা একসঙ্গে হাত বাড়াই সামিয়ার জন্য। তার জীবন বাঁচাতে এগিয়ে আসি। একটি ছোট্ট প্রাণ আমাদের সহযোগিতার অপেক্ষায়।
যোগাযোগ:
সাংবাদিক অধিকার বাস্তবায়ন সোসাইটি কেন্দ্রীয় কমিটি।
মোবাইল: ০১৮১৯০৭০০৪৬।

















